-তোর মাই দুটোতে সাধ করে টিপবো, আর যদি চাস তো চুষবো।
-থাকারতো আমারো খুব ইচ্ছেরে। ও দাদা আমারতো আরো অনেক কিছু করার ইচ্ছেরে।
-তাই?
-কিন্তু পিসি আছে না। হবে নারে।
ওমন সময় হটাৎ ডোর বেল বেজে উঠল। পিসি এসে গেছে।
-ওই এসে গেলোতো? - বলে বুলি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ভিতরের গুমে ছলে গেল।
-বাঃ পিসি এত তারাতারি এসে গেলে? আমিতো ভাবলাম তোমার দেরি হবে।
-তাই? কেন গো? আমি কি কিছু বেঘাত ঘটালাম নাকি?
-না না। না মানে বুলি আমি পুরানো সে দিনের কথা মনে করছিলাম।
-পুরানো কাথা?
-বলছিলাম বুলি আমি তুমি আসার আগে এক সঙ্গে শুতাম। বুলি মাই দুটোর কথা। বেশ বড় হয়েছে গো। তা আজ যা একখানা টপ পরেছে তাতে আর বেশ বোঝা যাচ্ছে।
-কৈগো দেখি দেখি? বলে দুজন মিলে ভিতরের রুমে গেল। দেখে বুলি বিছানায় বসে আছে। বুলি আবাক চোখে তাকিয়ে আছে দুজনের দিকে।
-হ্যা তাই তো। আমি লক্ষ্য করিনি।
-বুঝলি বুলি তোর মাই দুটো পিসির মাই দুটোর মত বড় নয় বটে, তবে দেখতে কিন্তু বেশ সেক্সিরে। কি বলো পিসি? বলে বুলু পিসিকে জরিয়ে ধরে আঁচল সরিয়ে দিল। তারপর ব্লাউজের উপর দিয়ে দুই হাতে দুটো মাই টিপতে লাগল।
-আঃ ছাড়োতো। সত্যি বুলি তোমার মাই দুটো কিন্তু বেশ সেক্সি লাগছে। বুলু আমাকে ছাড়ো। বুলির মাই দুটো ভালো কারে টিপে দাওতো। দেখ তারাহুরো করোনা। বেথা পেতে পারে। বলে পিসি বুলুকে সরিয়ে দিল। আঁচল ঠিক করে নিল। বুলু বুলির পাশে গিয়ে বসল। বুলির কাঁধে হাত রাখলো আর গালে চুমু দিল। তারপর পিসি বুলিকে জিঞ্জাসা করল - বুলি তোমার মাসিক কবে হয়েছে গো? বুলি লজ্জায় চুপ করে থাকল। - আরে বল বল লজ্জার কিসের? বুলু সব জানে। আমি সব শিখিয়েছি। বুলু ভালো মাই টিপতে জানে। বল বল কবে মাসিক হয়েছে।
বুলি বলল অবাক হয়ে। ও ভাবতে পারেনি সত্যি করে বুলু পিসি এসব করতে পারে।
-তা ঠি আছে। বুলু বুলিকে নিয়ে আজ এ বিছানায় শোও। আমি ও বিছানায় শোব। বলে পিসি রান্না করতে চলে গেল।
-কি বুলি শোবি তো আমার সঙ্গে?
-সত্যি দাদা তুই পিসির সঙ্গে শোস?
-হ্যারে, সব দিন নয়। যেদিন পিসি বলে।
-ও দাদা আমার যে কত ইচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। মানুদিকে মনে আছে তোর?
-হ্যা মনে থাকবেনা কেন?
-মানুদির বিয়ের আগে শুভদার সঙ্গে একই বিছানায় শুত। রাতে বেলা ওরা যা করতনা। আমাকে সব বলত। অদের কান্ড দেখে মাসিমা শুভদাকে আলাদা করে নিয়ে নিজের সঙ্গে শোয়াত। মেসো মারা যাওয়ার পর চাকরিটা পেয়ে মা আর ছেলে কোয়াটারে চলে গেছে।
-হ্যা জানি। কিন্তু জানিস শুভ মাসিমার সঙ্গে শুয়েও একই মজা করত।
-মানে?
-মানুদি আর শুভ যা করত।
-মানুদির মুখে শুনে আমার ইচ্ছে করত। তাইতো তোর হাত দিয়ে আমার মাই টিপিয়েছি। আর তুই কিনা ভয়ে মরিছিস।
-কি করব ভয় লাগত তখন। তবু মাঝে দুতিন দিন তোর মাই টিপেছি। আজ পিসি আমার সব ভয় ভাঙ্গিয়ে দিয়েছে।
বুলুর শুভর কথা মনে পরল। শালা মানুদিকে খুব চুদত। বললে ভুল হবে। আসলে মানুদিই শুভকে দিয়ে চুদিয়ে নিত। তা একদিন মাসিমা দেখে ফেলায়, শুভকে রাতে মাসিমার সঙ্গে শুয়াত। মানুদির বিয়ে হয়ে গেল। এর মাঝে মেসো মারা গেল। বাড়ীতে শুভ আর মাসিমা। শুভ অভ্যাসটা ছাড়তে পারেনি। মানুদিকে ভেবে এক রাতে মাসিমার ব্লাউজ খুলে টিপতে চুষতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বুঝল এটা মানুদি নয়। মাসিমা বাধাঁ দিল না। শুভও থামল না। এমনি কিছুদিন চলার পর মাসিমাও শুভর বারা ধরে একদিন নারিয়ে মাল বাড় করে দিল। সেদিন অব্দি দুজনে কোন কথা ছিলনা। পরদিন রাতে মাসিমা মানুদির পুরানো একটা নাইটি পরে শুতে এল। নাইটি ছাড়া আর কিছু পরেনি। লাইট অফ করে দিল।
-শুভ ঘুমিয়ে পরেছিস?
-কেন?
-তুইতো বেশ অসভ্য হয়ে গেছিস।
-কেন কি করলাম?
-কি করলাম? আমি ভেবেছিলাম মানুর থেকে সরিয়ে আমার সঙ্গে শোয়ালে তুই শুধরে যাবি। না তা আর হল না।
-মানে?
-মানে? আমি নিজের চোখে দেখেছি।
-কি দেখেছ?
-দেখেছি -------- বলে চুপ থাকল।
-কি দেখেছ?
-দেখেছি তুই মানুর মাই টিপছিস। চুষছিস। ভাই হয়ে দিদির মাই টিপাটিপি, চোষা এসব কি? আর ---- দুজন কিছুক্ষণ চুপ থাকল। আবার বলতে শুরু করল মাসিমা - আমি ভাবলাম তুই আমার সঙ্গে শুয়ে ঠিক হয়ে যাবি। না তা নয়। আমার ব্লাউজ খুলে মাই টিপতে লাগলি, চুষতে লাগলি। তুই কি ভাবতি আমি ঘুমিয়ে পরি? কিছুই টের পাই না?
-প্রথম প্রথম ভাবতাম। কিন্তু তুমিওতো বাঁধা দাও নি। তার উপর কাল রাতে যা করলে।
-কি করে বাঁধা দেব বল। তুই যা ভাল মাই টিপিস, চুষিস না। বড্ড ভালো লাগেরে।
-সত্যি? আমিতো ভয় পেয়ে দেছিলাম।
-নারে ভয় পেতে হবে না। আজ মাই টিপবি না?
-হ্যাগো আরো মজা করে টিপব, চুষব।
-তবে আজ এক কাজ করতে হবে।
-কি গো?
-বাচ্চা ছেলের মত নেংটা হতে হবে।
-হব খন। তা লাইটা অন কর।
মাসিমা বিছানা তেকে নেমে লাইট অন করল।
-বাঃ তোমাকে এই নাইটিতে বাচ্চা মেয়ে মত লাগছে।
-তাই?
-তোমার মাই দুটো দিদির থেকেও বড়। টিপাটিপির থেকে চুষতে বেশি মজা।
-তাই? দেখতো আমার গুদটা কেমন? বলে নাইটি খুলে নিল।
-বাবা কি গুদ গো তোমার। দিদির গুদ এতো ফোলা ফোলা নয়। তা ছাড়া তমার গুদেতো বাল নেই গো। দিদির গুদে যা বাল।
-তাই। আমার গুদের বাল আজ পরিষ্কার করেছিরে। মানু বোধ হয় পরিষার করতোনা।
-হবে হয়তো।
-তুই নেংটা হতো দেখি। বলে পেন্ট টেনে খুলে নিল। বাঃ তোর বারার পাশেও বাল আছে। কাল স্নানের সময় পরিষার করে দেব খন। তোর বাবার বাল আমিই পরিষ্কার করে দিতাম। তা তোর বারা বেশ বড় তো। শুভ মানুকে তো খুব চুদেছিস। আজ বাবা আমাকে চুদ।
-চুদতে বলছ? তা চল শুরু করা যাক।
-আয় বাবা চুদতে শুরু কর। কতদিন পর চোদন খাবো। আর অপেক্ষা করতে পারছি নারে।
-তাই। আমিই বোধ হয় প্রথম ছেলে যে কিনা মাকে চুদবে?
-কি জানি হবে হয়তো। তবে বড়দা কিন্তু কাকিমাকে আমার নিজে চোখে চুদতে দেখেছি। তার ফলে দাদা আমার মুখ বন্ধ করার জন্য আমামে প্রায় জোর করে চুদে ছিল। কিযে মজা পেয়েছিলাম প্রথম চোদনে। পরে আমার বিয়ের আগে দাদাকে বলে দুদিন চুদিয়েছি।
-বাঃ বেশতো। তা চল চুদাচুদি শুরু করি।
-আয় আয়। বলে মাসিমা চিৎ হয়ে শুয়ে পা ফাক করে দিল। আর শুভ গুদে বারা ঢুকিয়ে দিয়ে চুদতে শুরু করল। দুজনে সেই প্রথম চুদাচুদি করল। পরদিন এসে শুভ বুলুকে বলল। শুভর কথা প্রথমে বিশবাস করতে পারেনি বুলু। পরে করেছিল। তারপর যেদিন ওদের চুদাচুদি চলত পরদিনই শুভ বুলুকে না বলে থাকতে পারতনা।
বুলু বুলি পাশাপাশি বসে কথা বলতে বলতে ঠোটে ঠোট লাগিয়ে চুমু দিল।
-ও দাদা।
-কিরে?
-চুমুতেও বেশ মজা লাগছে তো।
-তাই। বলে আবার বুলু একেবারে লালাটালা লাগিয়ে চুমু দিল। আর টপের উপর দিয়ে মাই টিপতে লাগল। - বুলি সত্যি বলছি তোকে না এ ড্রেসে হেভী সেক্সী লাগছে রে।
-তাই । জানিস আমিও আজেই প্রথম এ ড্রসটা পরেছি।
-তা এ ড্রেসে বাইরে যাসনা।
-কেন? কেন?
-লোকে আমার সেক্সী বোনটাকে দেখে ফেলবে যে।
-যাঃ অসভ্য কোথাকার। বলে দুই হাতে গলা জড়িয়ে ধরে চুমু দিল খুব। আর বুলু আস্থে আস্থে বুলির টপটা খুলে নিল। আঃ হাঃ ব্রাতে ঢাকা বুলির মাই দুটো কি যে লাগছে। বুলু বুলির পিছনে দাঁড়িয়ে টপটা খুলে নিল। কচি মাই টিপতে লাগল ব্রা উপর দিয়ে।
-ও বুলি কি মাইরে তোর। টিপতে বেশ মজা লাগছেরে। তারপর গ্রাউনের হুক খুলে টেনে খুলতে চাইল।
-ও দাদা পিসি দেখবে যে।
-দেখুক না। দেখলে কি হবে? পিসি আমি দুজনেই নেংটো হয়ে নি। বলে বুলু বুলির গ্রাউনের তলা দিয়ে পেন্টির ভিতরে হাত ঢুকিয়ে গুদে আঙ্গুল দিয়ে নারিয়ে দিল। এতে বুলির গুদ পিচ্ছিল হয়ে গেল। বুলির গুদেও বাল গজিয়েছে। বুলু বুলিকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুয়ে পরল।
-এই দাদা এখনি চুদবি নাকি?
-চল না শুরু করা যাক। তোর গুদও রেডি। আর দেক আমার বারাও রেডি - বলে বুলে বুলু হাফপেন্ট টেনে খুলে নেংটা হয়ে গেল।
-বাবা দাদা তোর বারাতো বেশ বড়রে। আমার গুদে ঢুকবে তো।
-ঢুকবে না মানে। তোর যা ফোলা ডাসা গুদ। এর থেকে বড় বারাও ঢুকে যাবে। দেখ আমার বারা কেমন লাফাচ্ছে। বলছে গুদ কোথায় গুদ কোথায় গো। আমি ঢুকব। আমি চুদব।
-যাঃ তা পিসির সামনেই ----
-কি হবে? তা পিসিকে বলি, না আসার জন্য। -ও পিসি এখন এসোনা কিন্তু।
-কেন?
-আমরা এখন চুদাচুদি শুরু করছি।
-তাই? কর কর। আমি আসছি না।
-ও দাদা তুই না। বলে বুলি বুলুকে জরিয়ে ধরল।
-বুলু ব্রার হুক খুলে দিল। বুলি ব্রা খুলে নিল। খোলা মাই দেখে বুলু বলল - বুলি কি মাই তোর। তোকে যে বিয়ে করবে কি মাল পাবে মাইরি। যদি সম্ভব হত আমিই তোকে বিয়ে করে নিতাম।
-কিন্তু আমাদের সোহাগ রাত আজ হয়ে যাচ্ছে।
-বটে। বলে বুলু বুলির মাই খুব করে টিপতে লাগল। কিছুক্ষন টিপার ও চুষার পর পেন্টি টেনে খুলে নিল। বুলু উঠে বসে বুলির পা ফাক করে গুদ দেখল।
-আঃ বুলি কি গুদরে তোর মাইরি। দাড়া একটু চেটে নি - বলে মুখ লাগিয়ে চাটতে লাগল।
-ও দাদা তুইত আমাকে পাগল করে দিবিরে। আর চাটতে হবে না। এবার চুদতে শুরু কর। বলে বুলুর চুল ধরে টানল। বুলু উঠল। বুলির পা দুটো মেলে দিল। তারপর ওর বুকে উপর বুলু শুয়ে নিজের বারা ধরে বুলির গুদে ফিট করে ধীরে ধীরে চাপ দিল। পুরো ডুকে গেল।
-বুলি দেখলিতো পুরো ঢুকে গেল।
-হ্যারে। এই প্রথম আমার গুদে বারা ঢুকল। এর আগে আঙ্গুল ঢুকিয়েছি শুধু।
-আর আমি দু নম্বর জনের গুদে বারা ঢুকালাম। প্রথমে পিসিকে তারপর আজ তোকে। বলে বুলু কোমর নাচিয়ে চুদতে লাগল।
-আঃ দাদা কি যে মজা লাগছরে। মানুদি বলতো। বেশ মজা। তা দাদা তুই সত্যি পিসিকে চুদিস?
-হ্যারে। পিসিই কত রকম চুদিয়েচে। কতদিন আমার বার চুষেছে। তা আমার চোদন কেমন লাগছে?
-জীবনের প্রথম চোদন, কিযে মজা। আঃ দাদা চুদ ভালো করে চুদ। এ চুদাচুদিতে দুজনেরি মাল বেরিয়ে গেল। সে রাতে মোট তিনবার চুদাচুদি করেছিল ভাইবোনেতে।
পরদিন ---
-কিরে কাল রাতে কেমন গেলরে বুলু?
-বেশ ভালোই। বুলি কি বলে জান?
-কি?
-কি রে বলব?
-কি বলবি?
-জান পিসি আমি বললাম সুযোগ থাকলে আমিই বুলিকে বিয়ে করে নিতাম।
-তাই বুঝি?
-বুলি কি বলল জান।
-কি?
-বলল বিয়ে করতে না পারলে কি হবে, সোহাগ রাত তো হয়ে যাচ্ছে।
-বাঃ বেশ বলেছে তো।
সেদিন তেমনি গেল। পিসি আর বুলি ভিতরের রুমেই শুল। আর অন্য রুমে বুলু একা। পরদিন রাতে বুলু মাঝ রাতে উঠে দুজনের মাঝে গিয়ে শুয়ে পরল। প্রথমে পিসিকে তারপর বুলিকে চুদলো।
1 comments:
boner chudle , pisir chudle baki sabar chudo
Post a Comment